আন্তর্জাতিক

কদিন আগেই রানি এলিজাবেথের সিংহাসনে আরোহনের ৭০ বছর উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাকিংহাম প্যালেস। অথচ বিশ্বাস করুন এলিজাবেথের কখনোই রানি হওয়ার কথা ছিল না। কারণ, তাঁর বাবারও রাজা হওয়ার কথা ছিল না। রাজপরিবারের নিয়মের কারণেই অনেকটা লটারি জেতেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের বাবা প্রিন্স অ্যালবার্ট (ডিউক অব ইয়র্ক)। রাজা পঞ্চম জর্জের ছোট ছেলে হওয়ায় সিংহাসনে বসার সুযোগ তাঁর ছিল না।

আজ থেকে প্রায় তিরিশ বছর আগের কথা। জাপানের সাইতামা প্রিফেকচারের ইয়াশিও-মিনামি হাই স্কুলে পড়তো এক মেয়ে, নাম তার জুন্‌কো ফুরুতা। ফুরুতার চোখ জুড়েও খেলা করতো হরেক রকম রঙিন স্বপ্ন। জীবনকে এক সুন্দর ছাঁচে ফেলে গড়ে নেয়ার আকাঙ্ক্ষা তার মনের কোণেও উঁকি দিয়ে যেতো। এভাবে স্বপ্ন দেখতে দেখতেই একসময় ১৭ বছর বয়সে পা রাখে মেয়েটি। ২৫ নভেম্বর, ১৯৮৮ সালে স্কুল শেষে ঘরে ফিরছিলো।

নাম, জন্মদিন, পাসপোর্ট নম্বর এবং চাকুরির শিরোনাম — পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা এ সকল ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ পেয়েছে এবং এটি কোনো সাধারণ ডেটা লঙ্ঘন না। সদ্য প্রকাশিত এই ডেটা সেটটি খুব আলাদা। এটিতে রাশিয়ার যুদ্ধের সময় বিধ্বস্ত ইউক্রেনীয় শহর বুচা এবং একাধিক সম্ভাব্য যুদ্ধাপরাধের দৃশ্যে অংশগ্রহণরত ১,৬০০ জন রাশিয়ান সৈন্যের ব্যক্তিগত তথ্য রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। শুধুমাত্র একটি তথ্য নয়। আরেকটি অভিযোগে ৬২০ রাশিয়ান গুপ্তচরের নাম এবং যোগাযোগের বিশদ বিবরন রয়েছে।

নাক বোঁচা আর ছোট ছোট চোখের মানুষের দেশে এসে নিজেকে গ্যালিভার বলে মনে হচ্ছে। মাত্র তিন দিনেই আমি নাক বোঁচাদের দেখে দেখে দেশের ষোড়শী কইন্যাদের বহুত মিস করছি। হায়রে বঙ্গ ললনা, ধিক্কার তোমাদের। পারলেনা আমার মতো সুদর্শন যুবককে তোমাদের বাহুডোরে বাঁধতে। আজ আমি বহুদূরের সূর্যদোয়ের দেশ জাপানে। ওহ বঙ্গ ললনাদের রূপের পাশা পাশি তাদের বাংলা ভাষাও মিস করছি খুব।

ইউক্রেন থেকে পালিয়ে আসা বাচ্চাদের জন্য, যুদ্ধকালীন মানসিক আঘাত দীর্ঘস্থায়ী ক্ষত রেখে যেতে পারে তাদের কোমল মনে, ধারনা মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের। স্বেচ্ছাসেবকরা অনলাইন কাউন্সেলিং, আর্ট থেরাপি, এবং বিশ লাখের ও অধিক ইউক্রেনীয় শিশু যারা এই যুদ্ধকালীন সময়ে উদ্বাস্তু হয়েছে তাদের মানুষিক চাপ উপশমের জন্য ছুটে এসেছে। যেখানে শিশুরা সাদা কাগজে বাবা-মা, বাড়ি এবং গাছ আঁকত, এখন তারা বোমা, ট্যাঙ্ক এবং অস্ত্র আঁকে।

মৃত্যুর আগে স্টিব জবস (আপেল কোম্পানীর মালিক, টেক দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ধনী) হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে জীবন সম্পর্কে এই কথাগুলো বললেন। স্টিভ জবস যখন মারা যান তখন এ্যাপলের ব্যাংক একাউন্টে জমা ছিলো ৫০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশী। টেকনোলজির এই রাজপূত্র মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে একেবারে অন্তিম মুহুর্তে জীবন সম্পর্কে কিছু অসাধারণ কথা বলেছিলেন।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাহাজ ‘হারমোনি অব দ্যা সিস’। বিস্ময়কর এ জাহাজ টাইটানিকের চেয়েও ৩০৬ ফুট বড়। দৈত্যাকার জাহাজটি সমুদ্রের বুকে যেন এক ভাসমান শহর। ১১৮৮ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২১৫.৫ ফুট প্রস্থের জাহাজটি দশতলা উঁচু ভবনের সমান। জাহাজটিতে আছে ১৮টি ডেক ও চারটি ফুটবল খেলার মাঠ। ২ লাখ ২৭ হাজার টন ওজনের এ জাহাজে যাত্রী ধরবে ৬৭৮০ জন।